০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার দূতাবাস অফিশিয়ালি বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশীদের ভিসা ইস্যু প্রসঙ্গে।

ডেস্ক রিপোর্ট :
  • আপডেট সময়ঃ ১০:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১৩ বার পড়া হয়েছে।

‎শনিবার দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ভিসা সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে।

‎মার্কিন দূতাবাস ফেসবুক পোস্টে জানায়, ভিসা মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় জাতীয় নিরাপত্তার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। যতক্ষণ না সব ধরনের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগের সমাধান হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো ভিসা ইস্যু করা হয় না।

‎পোস্টে দূতাবাস আরও জানায়, ভুয়া নথিপত্র দাখিলকারী আবেদনকারীদের কোনো ভিসা দেওয়া হয় না এবং তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী এবং সংশ্লিষ্ট দেশেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

‎এদিকে গত ১৩ এপ্রিল ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইমিগ্র্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউএসএ’র চেয়ারপারসন ও যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালতের আইনজীবী মঈন চৌধুরী মার্কিন ভিসাপ্রত্যাশীদের বিষয়ে সতর্কতামূলক পরামর্শ দেন।

‎তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ, শিক্ষা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন এজেন্সির দালালরা কাগজপত্র বানিয়ে দেবে বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভিসা আবেদনে যুক্ত করে। পরবর্তীতে বাচাই শেষে ওইসব ভুয়া কাগজের জন্য ভিসা আবেদনকারীরা চরম বিড়ম্বনায় পড়েন। এজন্য প্রতারকদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং অভিবাসন বিষয়ে অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নিতে হবে।

‎অন্য আরেকটি পোস্টে জানা যায়,ভিসা জালিয়াতির পরিণতি অত্যন্ত গুরুতর। মিথ্যা বলা বা ভুয়া নথিপত্র জমা দিলে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইনের আওতায় আপনার ভিসা স্থায়ীভাবে বাতিল হতে পারে। এর অর্থ আবেদনকারী আর কখনো যুক্তরাষ্ট্রে যেতে পারবেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার দূতাবাস অফিশিয়ালি বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশীদের ভিসা ইস্যু প্রসঙ্গে।

আপডেট সময়ঃ ১০:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

‎শনিবার দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ভিসা সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে।

‎মার্কিন দূতাবাস ফেসবুক পোস্টে জানায়, ভিসা মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় জাতীয় নিরাপত্তার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। যতক্ষণ না সব ধরনের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগের সমাধান হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো ভিসা ইস্যু করা হয় না।

‎পোস্টে দূতাবাস আরও জানায়, ভুয়া নথিপত্র দাখিলকারী আবেদনকারীদের কোনো ভিসা দেওয়া হয় না এবং তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী এবং সংশ্লিষ্ট দেশেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

‎এদিকে গত ১৩ এপ্রিল ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইমিগ্র্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউএসএ’র চেয়ারপারসন ও যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালতের আইনজীবী মঈন চৌধুরী মার্কিন ভিসাপ্রত্যাশীদের বিষয়ে সতর্কতামূলক পরামর্শ দেন।

‎তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ, শিক্ষা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন এজেন্সির দালালরা কাগজপত্র বানিয়ে দেবে বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভিসা আবেদনে যুক্ত করে। পরবর্তীতে বাচাই শেষে ওইসব ভুয়া কাগজের জন্য ভিসা আবেদনকারীরা চরম বিড়ম্বনায় পড়েন। এজন্য প্রতারকদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং অভিবাসন বিষয়ে অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নিতে হবে।

‎অন্য আরেকটি পোস্টে জানা যায়,ভিসা জালিয়াতির পরিণতি অত্যন্ত গুরুতর। মিথ্যা বলা বা ভুয়া নথিপত্র জমা দিলে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইনের আওতায় আপনার ভিসা স্থায়ীভাবে বাতিল হতে পারে। এর অর্থ আবেদনকারী আর কখনো যুক্তরাষ্ট্রে যেতে পারবেন না।