০৮:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫

বাজার থেকে তুলে নিতে হবে এস. এ. গ্রুপের গোয়ালিনী ব্র্যান্ড গুঁড়ো দুধ

হক বার্তা ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময়ঃ ০৭:০৬:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ৮ বার পড়া হয়েছে।

‎চট্টগ্রামের বিতর্কিত গোয়ালিনী ডেইলি ফুলক্রিম গুঁড়ো দুধ সারাদেশের বাজার থেকে তুলে নিতে হবে। এ দুধ নিম্নমানের ও জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হওয়ায় তিন লাখ টাকা জরিমানাও গুণতে হচ্ছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমকে। 

 

‎ঢাকা সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টরের করা মামলায় বুধবার (১০ ডিসেম্বর) স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত সাহারা বীথি এই আদেশ দেন।

‎শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর কামরুল হাসান।

‎কামরুল হাসান জানান, নিম্নমানের গুঁড়া দুধ বিক্রির ঘটনায় এই আদালত এক মাসের বেশি আগে এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। পলাতক থাকার পর তিনি বুধবার (১০ ডিসেম্বর) আদালতে হাজির হয়ে অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে নেন।

‎শুনানি শেষে আদালত বাজারে থাকা সব গোয়ালিনী ডেইলি ফুলক্রিম মিল্ক পাউডার প্রত্যাহার করে তা আদালত এবং রাষ্ট্রপক্ষকে জানাতে নির্দেশ দেন।

‎দুধে প্রোটিন ৯ শতাংশ, চর্বি ৭ ভাগ

‎কামরুল হাসান জানান, লাল চকচকে মোড়কে লেখা ছিল গোয়ালিনী ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার। কিন্তু ল্যাবরেটরির পরীক্ষায় মিলল লোমহর্ষক জালিয়াতির তথ্য। ল্যাব রিপোর্ট অনুযায়ী, দুগ্ধ চর্বির মান ন্যূনতম ৪২ শতাংশ থাকার কথা থাকলেও সেখানে পাওয়া গেছে মাত্র ৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

‎অন্যদিকে বিডিএস মান অনুযায়ী দুধে প্রোটিনের পরিমাণ ৩৪ শতাংশ থাকা বাধ্যতামূলক হলেও গোয়ালিনীর ওই দুধে পাওয়া গেছে মাত্র ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। পণ্যটির কোনো উপাদানই নির্ধারিত মানে পাওয়া যায়নি, যা ভোক্তাদের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণার শামিল।

‎সন্দেহ থেকে ল্যাব টেস্টঃ

‎নিম্নমানের এই পণ্য বিক্রির অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর কামরুল হাসান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, পণ্যের মান নিয়ে সন্দেহ হওয়ায় ৬৫০ টাকা দিয়ে এক কেজি ওজনের এক প্যাকেট গোয়ালিনী ডেইলি ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।

‎চলতি বছরের ২১ অক্টোবর পাওয়া রিপোর্টে পণ্যটি মানসম্মত নয় বলে সনদ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে গত ৩ নভেম্বর আদালত মামলাটি আমলে নেন। জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি এমন নিম্নমানের গুঁড়া দুধ বাজারজাত করার দায়ে চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে ২৪ নভেম্বর সোমবার ¯েপশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত সাহারা বীথি মামলার শুনানিতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই দিন মামলার ধার্য তারিখ থাকলেও আসামি আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এই পরোয়ানা জারি করা হয়।

‎পুরনো ঋণখেলাপিঃ 

‎এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের পুরোটা সময়ে এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আলম বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৩ হাজার ৬২২ কোটি ৪৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯ টাকার ঋণ সুবিধা নিয়েছেন।

‎তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা আর ফেরত না দেওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের কমপক্ষে ২৪টি মামলা রয়েছে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ঋণখেলাপির দুই মামলায় এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আলম এবং তার স্ত্রী ইয়াসমিন আলমকে ১০ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।

‎পলাতক থাকায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেন আদালত। এর আগে ওই বছরের মার্চ মাসে অগ্রণী ব্যাংকের ১১২ কোটি টাকার ঋণখেলাপির অভিযোগে করা মামলায় শাহাবুদ্দিন এবং তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন আদালত।

  • আদালতে এস এ গ্রুপের সাহাবুদ্দিনের স্বীকারোক্তি

  • আদালত এবং রাষ্ট্রপক্ষকে জানাতে নির্দেশ

‎এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির অভিযোগ নতুন নয়। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। এই কারণে তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

‎শাহাবুদ্দিন আলমের ঋণখেলাপি সংক্রান্ত মামলাগুলোতে আদালত বিভিন্ন সময়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ঋণখেলাপির মামলায় তার এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কারাদণ্ডের আদেশ। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের ঋণখেলাপির মামলায় তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল।

‎এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। ঋণখেলাপির কারণে তার প্রতিষ্ঠান আর্থিক সংকটে পড়তে পারে এবং ব্যবসার সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পণ্য বাজারজাত করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাবনাকে আরও জোরদার করেছে।

 

 

 

‎তথ্যসহায়তাঃঢাকামেইল

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

বাজার থেকে তুলে নিতে হবে এস. এ. গ্রুপের গোয়ালিনী ব্র্যান্ড গুঁড়ো দুধ

আপডেট সময়ঃ ০৭:০৬:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

‎চট্টগ্রামের বিতর্কিত গোয়ালিনী ডেইলি ফুলক্রিম গুঁড়ো দুধ সারাদেশের বাজার থেকে তুলে নিতে হবে। এ দুধ নিম্নমানের ও জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হওয়ায় তিন লাখ টাকা জরিমানাও গুণতে হচ্ছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমকে। 

 

‎ঢাকা সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টরের করা মামলায় বুধবার (১০ ডিসেম্বর) স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত সাহারা বীথি এই আদেশ দেন।

‎শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর কামরুল হাসান।

‎কামরুল হাসান জানান, নিম্নমানের গুঁড়া দুধ বিক্রির ঘটনায় এই আদালত এক মাসের বেশি আগে এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। পলাতক থাকার পর তিনি বুধবার (১০ ডিসেম্বর) আদালতে হাজির হয়ে অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে নেন।

‎শুনানি শেষে আদালত বাজারে থাকা সব গোয়ালিনী ডেইলি ফুলক্রিম মিল্ক পাউডার প্রত্যাহার করে তা আদালত এবং রাষ্ট্রপক্ষকে জানাতে নির্দেশ দেন।

‎দুধে প্রোটিন ৯ শতাংশ, চর্বি ৭ ভাগ

‎কামরুল হাসান জানান, লাল চকচকে মোড়কে লেখা ছিল গোয়ালিনী ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার। কিন্তু ল্যাবরেটরির পরীক্ষায় মিলল লোমহর্ষক জালিয়াতির তথ্য। ল্যাব রিপোর্ট অনুযায়ী, দুগ্ধ চর্বির মান ন্যূনতম ৪২ শতাংশ থাকার কথা থাকলেও সেখানে পাওয়া গেছে মাত্র ৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

‎অন্যদিকে বিডিএস মান অনুযায়ী দুধে প্রোটিনের পরিমাণ ৩৪ শতাংশ থাকা বাধ্যতামূলক হলেও গোয়ালিনীর ওই দুধে পাওয়া গেছে মাত্র ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। পণ্যটির কোনো উপাদানই নির্ধারিত মানে পাওয়া যায়নি, যা ভোক্তাদের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণার শামিল।

‎সন্দেহ থেকে ল্যাব টেস্টঃ

‎নিম্নমানের এই পণ্য বিক্রির অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর কামরুল হাসান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, পণ্যের মান নিয়ে সন্দেহ হওয়ায় ৬৫০ টাকা দিয়ে এক কেজি ওজনের এক প্যাকেট গোয়ালিনী ডেইলি ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।

‎চলতি বছরের ২১ অক্টোবর পাওয়া রিপোর্টে পণ্যটি মানসম্মত নয় বলে সনদ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে গত ৩ নভেম্বর আদালত মামলাটি আমলে নেন। জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি এমন নিম্নমানের গুঁড়া দুধ বাজারজাত করার দায়ে চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে ২৪ নভেম্বর সোমবার ¯েপশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত সাহারা বীথি মামলার শুনানিতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই দিন মামলার ধার্য তারিখ থাকলেও আসামি আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এই পরোয়ানা জারি করা হয়।

‎পুরনো ঋণখেলাপিঃ 

‎এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের পুরোটা সময়ে এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আলম বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৩ হাজার ৬২২ কোটি ৪৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯ টাকার ঋণ সুবিধা নিয়েছেন।

‎তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা আর ফেরত না দেওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের কমপক্ষে ২৪টি মামলা রয়েছে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ঋণখেলাপির দুই মামলায় এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আলম এবং তার স্ত্রী ইয়াসমিন আলমকে ১০ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।

‎পলাতক থাকায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেন আদালত। এর আগে ওই বছরের মার্চ মাসে অগ্রণী ব্যাংকের ১১২ কোটি টাকার ঋণখেলাপির অভিযোগে করা মামলায় শাহাবুদ্দিন এবং তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন আদালত।

  • আদালতে এস এ গ্রুপের সাহাবুদ্দিনের স্বীকারোক্তি

  • আদালত এবং রাষ্ট্রপক্ষকে জানাতে নির্দেশ

‎এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. শাহাবুদ্দিন আলমের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির অভিযোগ নতুন নয়। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। এই কারণে তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

‎শাহাবুদ্দিন আলমের ঋণখেলাপি সংক্রান্ত মামলাগুলোতে আদালত বিভিন্ন সময়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ঋণখেলাপির মামলায় তার এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কারাদণ্ডের আদেশ। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের ঋণখেলাপির মামলায় তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল।

‎এসএ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। ঋণখেলাপির কারণে তার প্রতিষ্ঠান আর্থিক সংকটে পড়তে পারে এবং ব্যবসার সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পণ্য বাজারজাত করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাবনাকে আরও জোরদার করেছে।

 

 

 

‎তথ্যসহায়তাঃঢাকামেইল