০১:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে তথ্য গোপনের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপডেট সময়ঃ ০৪:০৪:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৭ বার পড়া হয়েছে।

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতালে নিযুক্ত তথ্য কর্মকর্তা ডা. রফিকুল ইসলাম-এর কাছে তথ্য চাইলে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেছেন এক গণমাধ্যমকর্মী।

গণমাধ্যমকর্মীর দাবি, সদর হাসপাতালের এমএসআর (মেডিকেল স্টোর রিকুইজিশন) টেন্ডারের তথ্য জানতে তিনি তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেন। কিন্তু চার মাস পার হলেও এখনো কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য কর্মকর্তা জানান, সকল ক্ষমতা তত্ত্বাবধায়কের হাতে, তাই তিনি তথ্য দিতে পারবেন না।

তথ্য গোপনের বিষয়ে তত্ত্বাবধায়কের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এর আগে কয়েক দফা সরাসরি তত্ত্বাবধায়কের কাছে তথ্য চাওয়া হলে তিনি তথ্য অধিকার কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।

তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবেদনকারীর কাছে চাহিদানুযায়ী তথ্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ চার মাসেও তথ্য না দেওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

আবেদনের কপি দৈনিক হকবার্তার নিকট সংরক্ষিত আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে তথ্য গোপনের অভিযোগ

আপডেট সময়ঃ ০৪:০৪:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতালে নিযুক্ত তথ্য কর্মকর্তা ডা. রফিকুল ইসলাম-এর কাছে তথ্য চাইলে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেছেন এক গণমাধ্যমকর্মী।

গণমাধ্যমকর্মীর দাবি, সদর হাসপাতালের এমএসআর (মেডিকেল স্টোর রিকুইজিশন) টেন্ডারের তথ্য জানতে তিনি তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেন। কিন্তু চার মাস পার হলেও এখনো কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য কর্মকর্তা জানান, সকল ক্ষমতা তত্ত্বাবধায়কের হাতে, তাই তিনি তথ্য দিতে পারবেন না।

তথ্য গোপনের বিষয়ে তত্ত্বাবধায়কের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এর আগে কয়েক দফা সরাসরি তত্ত্বাবধায়কের কাছে তথ্য চাওয়া হলে তিনি তথ্য অধিকার কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।

তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবেদনকারীর কাছে চাহিদানুযায়ী তথ্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ চার মাসেও তথ্য না দেওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

আবেদনের কপি দৈনিক হকবার্তার নিকট সংরক্ষিত আছে।