০১:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্টদের দমনে দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’

হক বার্তা ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:৪২:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ৬ বার পড়া হয়েছে।

‎অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্টদের দমনে গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে যৌথ বাহিনী। 

‎গত দুই দিন এ অভিযানে ১ হাজার ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় ছয়টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

‎জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর গত শনিবার আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোর কমিটির সভায় জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে এ অভিযান শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়।

‎সে অনুযায়ী ওই দিন রাত থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও সেনাবাহিনী ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ নামের বিশেষ অভিযান শুরু করে।

‎পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, গত শনিবার রাত থেকে শুরু হয়ে গতকাল রোববার পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ১ হাজার ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় একটি করে বিদেশি পিস্তল, রামদা, তলোয়ার, চাকু ও রিচার্জেবল ‘স্টানগান’ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় ৯০৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

‎আজ সোমবার যোগাযোগ করা হলে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, জাতীয় নিবার্চন সামনে রেখে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও যারা নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে এই বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে।

‎গত শনিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসীদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

‎পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন আজ প্রথম আলোকে বলেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ চলবে।

‎এর ১০ মাস আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করা হয়েছিল। গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী আক্রমণের ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে গাজীপুরসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট পরিচালনা করা হয়।

‎গত ৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেলের গাজীপুরের বাড়িতে হামলা হয় এবং সেখানে ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী মারধরের শিকার হন। তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেছিলেন, আহত শিক্ষার্থীরা শুক্রবার রাতে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর বাড়িতে ডাকাতির খবর পেয়ে তা প্রতিহত করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁদের মারধর করা হয়।

‎ওই ঘটনার পর গাজীপুরে বিক্ষোভ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি। তাঁদের বিক্ষোভের মুখে গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমানকে প্রত্যাহার করা হয়। এরপর সরকার অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু করে।

‎এই বিশেষ অভিযান চলমান থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অভিযান চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে আরও বেশ কিছু অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া, স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

‎অভিযানের ফলে জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে আশাবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনী পরিবেশকে শান্তিপূর্ণ রাখতে এই ধরনের অভিযানকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

‎এদিকে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে যে, এই অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকে, সে জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

‎অভিযানের সফলতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। তবে, কিছু মানবাধিকার সংগঠন এই ধরনের অভিযানের সময় সাধারণ মানুষের হয়রানি এড়ানোর জন্য বিশেষ নজরদারি রাখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি মানবাধিকার রক্ষার বিষয়েও সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

‎এদিকে, দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই অভিযান নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেছে। তারা আশা করছে যে, এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সম্ভব হবে।

‎তথ্যসহায়তাঃপ্রথমআলো

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্টদের দমনে দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’

আপডেট সময়ঃ ০৮:৪২:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

‎অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্টদের দমনে গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে যৌথ বাহিনী। 

‎গত দুই দিন এ অভিযানে ১ হাজার ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় ছয়টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

‎জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর গত শনিবার আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোর কমিটির সভায় জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে এ অভিযান শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়।

‎সে অনুযায়ী ওই দিন রাত থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও সেনাবাহিনী ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ নামের বিশেষ অভিযান শুরু করে।

‎পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, গত শনিবার রাত থেকে শুরু হয়ে গতকাল রোববার পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ১ হাজার ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় একটি করে বিদেশি পিস্তল, রামদা, তলোয়ার, চাকু ও রিচার্জেবল ‘স্টানগান’ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় ৯০৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

‎আজ সোমবার যোগাযোগ করা হলে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, জাতীয় নিবার্চন সামনে রেখে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও যারা নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে এই বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে।

‎গত শনিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসীদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

‎পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন আজ প্রথম আলোকে বলেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ চলবে।

‎এর ১০ মাস আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করা হয়েছিল। গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী আক্রমণের ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে গাজীপুরসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট পরিচালনা করা হয়।

‎গত ৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেলের গাজীপুরের বাড়িতে হামলা হয় এবং সেখানে ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী মারধরের শিকার হন। তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেছিলেন, আহত শিক্ষার্থীরা শুক্রবার রাতে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর বাড়িতে ডাকাতির খবর পেয়ে তা প্রতিহত করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁদের মারধর করা হয়।

‎ওই ঘটনার পর গাজীপুরে বিক্ষোভ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি। তাঁদের বিক্ষোভের মুখে গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমানকে প্রত্যাহার করা হয়। এরপর সরকার অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু করে।

‎এই বিশেষ অভিযান চলমান থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অভিযান চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে আরও বেশ কিছু অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া, স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

‎অভিযানের ফলে জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে আশাবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। বিশেষ করে, নির্বাচনী পরিবেশকে শান্তিপূর্ণ রাখতে এই ধরনের অভিযানকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

‎এদিকে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে যে, এই অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকে, সে জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

‎অভিযানের সফলতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। তবে, কিছু মানবাধিকার সংগঠন এই ধরনের অভিযানের সময় সাধারণ মানুষের হয়রানি এড়ানোর জন্য বিশেষ নজরদারি রাখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি মানবাধিকার রক্ষার বিষয়েও সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

‎এদিকে, দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই অভিযান নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেছে। তারা আশা করছে যে, এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সম্ভব হবে।

‎তথ্যসহায়তাঃপ্রথমআলো